Table of Contents
১. নীচের বাঁ দিকের কথাগুলির মধ্যে যেটা ঠিক তার পাশে (✓) চিহ্ন আর যেটা ভুল তার পাশে ( x ) চিহ্ন দাও: ১×৬=৬
১.১ ‘সত্যি সোনা’ গল্পে বুড়ো চাষির ছেলে ছিল অত্যন্ত নির্লোভ।
উত্তরঃ ভুল X
১.২ ‘আমরা চাষ করি আনন্দে’ কবিতাটি লিখেছেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
উত্তরঃ ঠিক ✓
১.৩ ‘আমাকে ক্ষমা করবেন।’— কথাটি বলেছেন কুলি হিসেবে এগিয়ে আসা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
উত্তরঃ ভুল X
১.৪ ‘দেয়ালের ছবি’ গল্পে বাঘকে শিকারি লোটায় করে পুকুরের ঠান্ডা জল এনে দিয়েছিল।
উত্তরঃ ঠিক ✓
১.৫ সুনির্মল চক্রবর্তীর লেখা একটি বইয়ের নাম ‘কুসুমপুরের শালিক’।
উত্তরঃ ঠিক ✓
১.৬ ফুলপরিরা তাদের দেশ থেকে অনেক ফুল নিয়ে এসেছিল।
উত্তরঃ ভুল X
২. একটি বাক্যে উত্তর দাও : ১×১০ =১০
২.১ ‘সেটা বলব বলেই তো ডেকেছি তোমায়। বক্তা কোন কথা বলবেন?
উত্তরঃ বুড়ো চাষি সোনা কোথায় রেখেছে বলবে বলে তার ছেলেকে ডেকেছে।
২.২ ‘পুলক’ শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ তার প্রিয়জনকে দেখে তার মনে পুলক জেগে উঠল।
২.৩ ‘নিজের হাতে নিজের কাজ গল্পের ঘটনাটি কোথায় ঘটেছে?
উত্তরঃ নিজের হাতে নিজের কাজ’ গল্পের ঘটনাটি ঘটেছে কারমাটার রেল স্টেশনে।
২.৪ ‘দুজনে রওনা দিল বনের পথে।’ – কোন দুজনের কথা এখানে বলা হয়েছে? –
উত্তরঃ দুজনে রওনা দিল বনের পথে। এখানে দুজন বলতে শিকারি ও বাঘের কথা বলা হয়েছে।
২.৫ ‘সারাদিন’ কবিতায় শিশুটি খাতার পাতায় কী কী আঁকে?
উত্তরঃ ‘সারাদিন’ কবিতায় শিশুটি খাতার পাতায় হাতি, ঘোড়া, গাছ, পাখি ও আর কত কী আঁকে।
২.৬ ‘জীবনভর’ শব্দের অর্থ কী? শব্দটি ব্যবহার করে একটি বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ জীবনভর শব্দের অর্থ হলো সারাজীবন।
জীবনভর = মা বাবার জীবনভর সেবা করা উচিত।
২.৭ ‘আমি তবে একশোটা দাঁড় আঁটি, পাল তুলে দিই চারটে পাঁচটা ছটা——কেন কথক এমনটি করতে চায়?
উত্তরঃ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “নৌকাযাত্রা’ কবিতায় কথক একটিবার সাত সমুদ্র তেরো নদীর পাড়ে নৌকায় পাল তুলে পাড়ি দিতে চান তাই কবি এ কথা বলেছেন।
২.৮ ‘সেক্সটান্ট’–এর কাজ কী?
উত্তরঃ সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের সাহায্যে সূর্য ও অন্যান্য নক্ষত্রের কৌণিক উচ্চতা মাপা হয়।
২.৯ ‘পর্যটন’ কবিতায় মহেশ দাসের গন্তব্য কোথায়?
উত্তরঃ কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর লেখা ‘পর্যটন’ কবিতায় মহেশ দাস এর গন্তব্য হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো প্রদেশের রাজধানী শহর অর্থাৎ সান্টা ফে’।
Class 3 English Model Activity Task Part 8
২.১০ ‘শানুর বাবাই বলছিল কথাটা।’—কথাটি কী?
উত্তরঃ কার্তিক ঘোষের লেখা সুঁই ফুলের রুমাল গল্পে শানুর বাবা বলেছিলেন যে, মল্লিক বাবুদের বাগানে আর গাছপালা এবং পুকুর থাকবে না সেখানে আকাশ ছোঁয়া বাড়ি তৈরি হবে।
৩. নিজের ভাষায় উত্তর দাও : ২ x ৭ = ১৪
৩.১ ‘আমরা চাষ করি আনন্দে’ কবিতায় প্রকৃতির রূপ কীভাবে ফুটে উঠেছে?
উত্তরঃ ‘আমরা চাষ করি আনন্দে’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গ্রাম্য প্রকৃতির এক অপূর্ব চিত্র তুলে ধরেছেন। কৃষকেরা রোদ ও বৃষ্টির মধ্যে সারাদিন চাষ করে। চষা মাটির গন্ধে ছুটে আশা বাতাস যেন বাঁশ বাগানের পাতায় গান শুনিয়ে যায়। তরুণ কবির মনেও নতুন নতুন ছন্দ জেগে ওঠে। অঘ্রানের সোনার রোদ, পূর্নিমার চাঁদের আলো ও ধানের শিষের পুলকে, যেন সারা পৃথিবী হেসে ওঠে।
৩.২ ‘আমি আর কখনও নিজের কাজ নিজের হাতে করতে সঙ্কুচিত হব না’। ডাক্তারবাবুর এমন প্রতিজ্ঞা করার কারণ কী?
উত্তরঃ ‘নিজের হাতে নিজের কাজ’ গল্পে ডাক্তার বাবু কুলিকে পারিশ্রমিক দিতে গিয়ে জানতে পারলেন যে, তিনি কুলি নন। তার নাম ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা। নাম শুনে ডাক্তার বাবু চমকে উঠলেন এবং লজ্জিত হলেন। এই ভাবে উপযুক্ত শিক্ষা পেয়ে তিনি নিজের হাতে নিজের কাজ করার প্রতিজ্ঞা করলেন ।
৩.৩ “তোমরা কী? মানুষ না পিশাচ?’–সোনার একথা বলার কারণ কী?
উত্তরঃ সোনা নদী কে মাতৃ রূপে দেখে, আর ভিন গাঁয়ের লোকেরা বিভিন্ন কারনে নদী কে নোংরা করলে তাদের উদ্দেশ্যে সে এই উক্তি করত।
৩.৪ ‘আমরা শুধু যাব মা’, তিনজনে— ‘তিনজন কে কে? তারা কোথায় যেতে চায়?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নৌকা যাত্রা কবিতায় তিনজন বলতে আশু, শ্যাম এবং কবি শিশু রবির কথা বোঝানো হয়েছে।তারা সাত সমুদ্র তেরো নদীর পার পাড়ি দিতে চায়।
৩.৫ ‘সংস্কৃতের দিদিমণি নাম রেখেছেন নদীমাতৃকা। –কেন তিনি এমন নাম রেখেছেন?
উত্তরঃ গৌরী ধর্মপাল এর লেখা ‘সোনা’ গল্পে সোনা যেখানেই থাকুক নদীকে কেউ নোংরা করলে বাঘিনীর মত ছুটে আসে। সোনা বড় হয়ে নদীকে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করে। সবার মধ্যে প্রচার করে কেউ যাতে নদীকে নোংরা না করে। পাঠশালার সংস্কৃতের দিদিমণি তাই সোনার নাম রাখেন নদীমাতৃকা অর্থাৎ নদী যে মেয়ের মা।
৩.৬ ‘ভালো তো নয় বাঁকা / সোজা সহজ পথের থেকে।’—কথাটির তাৎপর্য কী?
উত্তরঃ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদী’ কবিতায় কবি নদীর চলার সঙ্গে নিজের জীবনের চলার তুলনা করেছেন। নদী কখনো একই রকমভাবে সারাটা পথ সোজা ভাবে চলে না। তার গতিপথ আঁকাবাঁকা। কবি বলেছেন যে নদী যদি সোজা পথে চল তা হলে তিনিও নদীর সঙ্গে সারা জীবন সোজাভাবে পথ চলতে পারতেন। কারণ পথের মানুষজন কবিকে সোজা পথে চলার পরামর্শ দেয়। তাদের মতে সোজা ও সহজ পথই জীবনের সেরা পথ। তার থেকে বিচ্যুত হওয়া একদমই ভালো নয়।
৩.৭ ‘তখন পৃথিবী ছিল অনেক সবুজ, অনেক সুন্দর।’—সেই সময়ের কথা ‘গাছেরা কেন চলাফেরা করে না’ গল্পে কীভাবে ফুটে উঠেছে?
উত্তরঃ ‘গাছেরা কেন চলাফেরা করে না’ গল্পে খুব প্রাচীনকালে গাছেরাও মানুষ ও অন্যান্য জীব জন্তুদের মতো চলাফেরা করতে পারত। তখন পৃথিবী এখনকার থেকে অনেক বেশি সুন্দর ছিল। গাছ ও মানুষ একে অন্যের উপকারী বন্ধু ছিল। এছাড়া যানবাহন না থাকায় মানুষকে হেটে হেটে দূরদূরান্ত যেতে হতো। তাদের মালপত্র গাছের ডালে ঝুলিয়ে দিলে গাছেরা সেগুলি বয়ে নিয়ে যেত। আবার বুড়ো লোকেদের ও গাছের ডালে বসিয়ে বয়ে গন্তব্যস্থলে নিয়ে যেত ।
৪. শূন্যস্থানে ঠিক বর্ণ বসিয়ে শব্দ তৈরি করো : ১ × ২ = ২
৪.১ প্র তি ______________
উত্তরঃ প্রতিজ্ঞা
৪.২ ____ ঙ্গ ল
উত্তরঃ জঙ্গল.
৫. নীচের বাক্যগুলোর শব্দ কীভাবে তৈরি লেখো: ১x২ = ২
৫.১ ধানের শিষে পুলক ছোটে।
উত্তরঃ
ধানের = ধ্ + আ + ন্ +এ+ র্
শিষে = শ্ + ই + ষ্ + এ
পুলক = প্ + উ + ল্ + অ + ক্
ছোটে = ছ্ + ও + ট্ + এ
৫.২ ছোটো দাওয়া পেরিয়ে তারা ঘরে ঢুকল।
উত্তরঃ
ছোটো = ছ্ + ও + ট্ +ও
দাওয়া = দ্ + আ + ও + য়্ + আ
পেরিয়ে = প্ + এ + র্ + ই + য়্ + এ
তারা = ত + আ + র্ + আ
ঘরে = ঘ্ + অ + র্ + এ
ঢুকল = ঢ + উ + ক্ + ল্ + অ
৬. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ১ x ২ = ২
৬.১ বাংলা ভাষায় স্বরবর্ণ কী কী?
উত্তরঃ বাংলা ভাষায় স্বরবর্ণ হলো ১১ টি। সেগুলি হল অ,আ,ই,ঈ,উ,ঊ,ঋ,এ,ঐ,ও,ঔ
৬.২ ‘দ্বিস্বর’ কাদের বলা হয়?
উত্তরঃ যে স্বরধ্বনির মধ্যে দুটি স্বরধ্বনি থাকে তাকে দ্বিস্বর বলে। যেমন ঔ=ও+উ, ঐ=ও+ই ।
৭. বর্ণবিশ্লেষণ করো ১x২ = ২
৭.১ আকাঙ্ক্ষা
উত্তরঃ আকাঙ্ক্ষা = আ+ক্+আ+ ঙ+ক্+ষ্+আ।
৭.২ স্বাধীনতা
উত্তরঃ স্বাধীনতা = স্+র্+আ+ধ্+ঈ+র্+অ++আ।
৮. নীচের শব্দগুলো কী কী বর্ণ দিয়ে তৈরি? ১ x ২ = ২
৮.১ অসাবধানি
উত্তরঃ অসাবধানি = অ+স্+আ+র্+অ+খ্+আ+ন্+ই
৮.২ বিপর্যস্ত
উত্তরঃ বিপর্যস্ত = ব্+ই+প্+অ+র্+র্+অ+ত+অ